২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হলেও ভারতীয় দর্শকরা যেন তা উপভোগই করতে পারছেন না। কেননা অনলাইন স্ট্রিমিংয়ে ম্যাচ চলাকালীন বারবার ঝামেলা করছে। ভালোমতো ম্যাচ দেখতে না পারায় মুকেশ আম্বানির জিও সিনেমার ওপর ক্ষোভ ঝেরেছেন ভারতীয়রা।
কাতারের আওকাফ ও ইসলামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ইসলামের পরিচয় সংবলিত একটি আরবি পুস্তিকা প্রকাশ করেছে, যা বিশ্বের প্রধান ছয়টি ভাষা—ইংরেজি, ফরাসি, স্প্যানিশ, জার্মান, রাশিয়ান ও পর্তুগিজে অনুবাদ করা হয়েছে।
কাতার বিশ্বকাপের সময় যত ঘনিয়ে আসছে ততই বিশ্বকাপকে নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে উন্মাদনা বেড়ে যাচ্ছে। চার বছর পর আবারও বিশ্বমঞ্চে প্রিয় ফুটবলারদের দেখার জন্য নিজেদের প্রস্তুতিও সেরে নিচ্ছেন। এরই মধ্যে অনেক সমর্থক কাতারেও পাড়ি জমিয়েছেন। তবে আর্জেন্টিনার ৬ হাজার সমর্থকের জন্য একটি দুঃসংবাদ আছে।
ফিফা কর্মকর্তা থেকে ম্যাচ অফিশিয়াল, খেলোয়াড় থেকে কোচিং স্টাফ, বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধান থেকে সাধারণ দর্শক—বিশ্বকাপে সবার নিরাপত্তার কথা মাথায় রাখতে হয় আয়োজক দেশকে।
ফুটবলে স্টেডিয়াম বরাবরই দর্শকদের আগ্রহের বিষয়। কোন মাঠে খেলা হচ্ছে, সেখানে দর্শক উপস্থিতি কেমন হতে পারে, সুযোগ-সুবিধা কেমন সেসব জানতে সাধারণ দর্শক সব সময় উৎসুক হয়ে থাকেন। এমনকি স্টেডিয়ামের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি নিয়েও দর্শকদের আগ্রহ থাকে তুঙ্গে। তবে স্টেডিয়াম নিয়ে সাধারণ মানুষের আগ্রহ সবচেয়ে বেশি দেখা যা
প্রথমবারের মতো ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যে। ২২তম ফুটবল মহাযজ্ঞের আরও একটা বিশেষত্ব আছে। টুর্নামেন্ট হতে যাচ্ছে গতানুগতিক সময়ের বাইরে। বিশ্বকাপের বাঁশি বেজে উঠবে শীতকালে। বছরের পর বছর জুন-জুলাইয়ে আয়োজন দেখতেই অভ্যস্ত দর্শকেরা। ওই সময় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে থাকে তীব্র দাবদাহ। এ কারণেই
‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ হিসেবে পরিচিত অলিম্পিক নিয়ে যে উন্মাদনা, ফুটবলে বিশ্বকাপ এলে সে উন্মাদনা বেড়ে যায় কয়েক শ গুণ। সমগ্র বিশ্ব যে ফুটবল জ্বরে আক্রান্ত থাকে এই কটা দিন। প্রতি চার বছর পরপর জুন-জুলাইয়ে সমগ্র পৃথিবী একটা বিন্দুতে মিলে যায়।